উত্তরের খোঁজে
উত্তরের খোঁজে
“‘কীভাবে’ জীবিকা অর্জন করা যায় সেই প্রশ্নের সমাধান, আমাদের চারপাশে থাকা এক সময়ের অচিন্তনীয় বিলাসসামগ্রী—এয়ারকন্ডিশনারের আরাম-আয়েশ, উন্নতমানের সাউন্ড সিস্টেম . . . —পাওয়ার পরও, আমাদের চিন্তা করতেই হয় যে, ‘কেন’ আমরা বেঁচে আছি। কেন এই ইঁদুরদৌড়ে সামিল হওয়া? এর উদ্দেশ্য কী?” —ডেভিড জি. মাইয়ার্জ, যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের হল্যান্ড শহরের হোপ কলেজের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক।
কীভাবে আপনি এই অধ্যাপকের উত্থাপিত প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন? কেউ কেউ হয়তো চিন্তা করতে পারে যে, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার জন্য সময় ব্যয় করা আদৌ গুরুত্বপূর্ণ কি না। কিন্তু, এই ধরনের প্রশ্নগুলোর উত্তর এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা অনেকটা আপনার জুতোর মধ্যে থাকা একটা নুড়িপাথরকে এড়িয়ে যাওয়ার মতোই—আপনি হয়তো হাঁটতে পারবেন কিন্তু আপনার যাত্রা সুখকর হবে না।
জীবনের কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না, তা নিয়ে যদি আপনি চিন্তা করে থাকেন, তাহলে এক্ষেত্রে আপনি একা নন। ওয়ার্ল্ড ভ্যালুজ সার্ভে অনুযায়ী, মানব মূল্যবোধগুলোর ওপর করা সর্বকালের বড় বড় গবেষণার মধ্যে একটা হল, অনেক দেশে ক্রমবর্ধমান সংখ্যক লোকেরা “জীবনের অর্থ ও উদ্দেশ্য” সম্বন্ধে চিন্তা করছে।
আপনি যদি প্রকৃত মনের শান্তি পেতে চান, তাহলে আপনাকে এই তিনটে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে হবে।
আমরা কোথা থেকে এসেছি?
জীবনের উদ্দেশ্য কী?
ভবিষ্যতে কী রয়েছে?
কোথায় আপনি এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোর নির্ভরযোগ্য উত্তর খুঁজে পেতে পারেন? আনুমানিক বা দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করার পরিবর্তে, পরবর্তী পৃষ্ঠাগুলো ঈশ্বরের বাক্য বাইবেলে পাওয়া উত্তরগুলো প্রদান করবে। আমরা আপনাকে আপনার নিজের বাইবেল খুলতে এবং এটি যা বলে তা নিজেই খুঁজে দেখতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। (w০৮ ২/১)